বিশ্ব কাপ ফুটবল =১৯৯০

বিশ্বকাপের এই আসরটি বসে ফুটবলের আরেক পরাশক্তি ছন্দময় ফুটবলের দেশ ইটালিতে। মোট খেলা অনুষ্ঠিত হয় ৫২টি। মোট গোলের সংখ্যা ১১টি। টপ স্কোরার সর্বোচ্চ ৬টি গোল করেন। পশ্চিম জার্মানী তৃতীয় বারের মত বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ান হবার গৌরব অর্জন করে ইটালির এই আসরে। সিলাচী ব্যক্তিগত ৬টি গোল করে গোল্ডেন বুট পাওয়ার খেতাব অর্জন করে।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ১৯৯৪

১৯৯৪ বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল যুক্তরাষ্ট্র। অনেক ঘটনা, দূর্ঘটনা ও নাটকীয়তার সাথী এ আসর। আর্জেন্টাইন লিজেড দিয়েগো ম্যারাডোনাকে ডোপিংয়ের অভিযোগ বাদ দেয়ার আরো বেশী আলোচনা-সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বকাপ। প্রতিটি বিশ্বকাপে একমাত্র প্রতিনিধিত্বকারী এবং অনন্য রেকর্ডধারী দেশ ব্রাজিল।

ছন্দ, শৈল্পিকতার অপূর্ব নির্দশন ব্রাজিলের ফুটবলে। তাই সারা পৃথিবীর সিংহভাগ সমর্থকপূষ্ঠ এই দেশটির খেলা দর্শকদের আকৃষ্ঠ করে। এই ব্রাজিল দলেই জন্ম হয়েছে শতাব্দীর সেরা ফুটবলারদের। যেমন- গারিঞ্জা, পেলে, জিকো, সক্রেটিস, রোমারিও, রোনাল্ডো, রোনালদিনহোর মত বিখ্যাত সব ফুটবলাদের। এ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় ব্রাজিল। কোচ ছিলেন কার্লোস আলবার্তো পেরেইরা। আর ব্রাজিলকে চ্যাম্পিয়ান করার মূল নায়ক ছিলেন স্ট্রইকার রোমারিও।

অভিজ্ঞ ও চতুর ফরোয়ার্ডের কাঁধে ভর করেই কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল এবং শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হয় ব্রাজিল। কিন্তু শিরোপা জয়ের মূল নায়ক রোমারিওকে দলেই নিতে চাননি কোচ পেরেইরা।

শেষ পর্যন্ত ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের অনুরোধ ও চাপের মুখে রোমারিওকে দলে সুযোগ দিতে বাধ্য হন পেরেইরা। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে ব্রাজিল দলের সঙ্গী হয়ে যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার সুযোগ হয় তাঁর। রাশিয়ার বিপক্ষের রোমারিওর করা গোল ব্রাজিলকে ২-০ গোলের জয় এনে দেয়। কোয়ার্টার ফাইনালে শক্তিশালী ডাচ দলের বিপক্ষে ৩-২ গোলে জিতে ব্রাজিল। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে অর্থাৎ ৮০ মিনিটে রোমারিও গোল করে ব্রাজিলকে ফাইনালে তোলেন। এরপর তো ইতালির বিপক্ষে ফাইনালের নাটকে টাইব্রেকারে ৩-২ গোলে জয় হয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ব্রাজিল।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ১৯৯৮

ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৪। মূলত ব্রাজিল বিশ্বকাপ ২০১৪ নামে পরিচিত। দি হোম অব ফুটবল, ব্রাজিল ২০ তম আসরের আয়োজক দেশ। ১২ জুন থেকে ১৩ জুলাই হবে ব্রাজিল বিশ্বকাপ। দ্বিতীয় বারের মত বিশ্বকাপ আসর বসছে ব্রাজিলে। প্রথম বার পাঁচ বারের এই বিশ্বকাপ জয়ী দেশ, ব্রাজিলে প্রথম আসর বসছিল ১৯৫০ সালে।

1. ব্রাজিল বিশ্বকাপের মোট ম্যাচ ৬৪ টি।

2. ১২ টি শহরে এই ম্যাচ গুলো অনুষ্ঠিত হবে।

3. উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সাও-পাওলোতে।

4. প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ব্রাজিল-ক্রোয়েশিয়ার মধ্যে।

5. ৩২ টি দেশ অংশ নিবে এবারের বিশ্বকাপে।

6. ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে রিও-ডি-জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়ামে।

7. ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার, যেটা ২০১০ দঃ আফ্রিকা বিশ্বকাপ ছিল ৪ বিলিয়ন এবং ২০০৬ জার্মানিতে ছিল ৬ বিলিয়ন।

8. ব্রাজিল বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জার্সি তৈরি করবে বাংলাদেশি ১টি প্রতিষ্ঠান।

9. অফিসিয়াল লোগোর নাম ইন্সপাইরেশন।

10. অফিসিয়াল সং We are one (Ole ola) by Pitbull & Jennifer Lopez.

11. মাসকট-ফুলেকো (Fuleko); Football (ফুটবল) এর Ful এবং Ecologia (Ecology) থেকে Eco; তাছাড়া এটা ব্রাজিলের বিপন্ন প্রায় একটা প্রাণীর নাম।

12. মাচবল-এডিডাস ব্রাজুকা। ( তৈরি করবে পাকিস্থান এডিডাস)

13. ব্রাজিলের ২২ জনের স্কোয়াটে কেউ আগে কোন বিশ্বকাপ খেলেননি।

14. বিশ্বকাপ চাম্পিয়ান দলকে দেওয়া হবে ৩৫ মিলিয়ন ডলারের প্রাইজমানী এবং রানার্স-আপ ২৫ মিলিয়ন ডলার।

15. রোনালদিনহো, রবিনহো, কাকা, তেভেজের মতো বিশ্বসেরা ফুটবলারের কেউ থাকছে না এবারের বিশ্বকাপে।

16. প্রথম ওয়ার্ল্ড কাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে ৭ টি দেশ নিয়ে।

17. ১৯৭০ সাল থেকে Adidas ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপের বল সাপ্লায়ার।

18. ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় বিশ্বকাপ আসর বসে প্রথম বারের মতো।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ২০১৪

ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৪। মূলত ব্রাজিল বিশ্বকাপ ২০১৪ নামে পরিচিত। দি হোম অব ফুটবল, ব্রাজিল ২০ তম আসরের আয়োজক দেশ। ১২ জুন থেকে ১৩ জুলাই হবে ব্রাজিল বিশ্বকাপ। দ্বিতীয় বারের মত বিশ্বকাপ আসর বসছে ব্রাজিলে। প্রথম বার পাঁচ বারের এই বিশ্বকাপ জয়ী দেশ, ব্রাজিলে প্রথম আসর বসছিল ১৯৫০ সালে।

1. ব্রাজিল বিশ্বকাপের মোট ম্যাচ ৬৪ টি।

2. ১২ টি শহরে এই ম্যাচ গুলো অনুষ্ঠিত হবে।

3. উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সাও-পাওলোতে।

4. প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ব্রাজিল-ক্রোয়েশিয়ার মধ্যে।

5. ৩২ টি দেশ অংশ নিবে এবারের বিশ্বকাপে।

6. ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে রিও-ডি-জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়ামে।

7. ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার, যেটা ২০১০ দঃ আফ্রিকা বিশ্বকাপ ছিল ৪ বিলিয়ন এবং ২০০৬ জার্মানিতে ছিল ৬ বিলিয়ন।

8. ব্রাজিল বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জার্সি তৈরি করবে বাংলাদেশি ১টি প্রতিষ্ঠান।

9. অফিসিয়াল লোগোর নাম ইন্সপাইরেশন।

10. অফিসিয়াল সং We are one (Ole ola) by Pitbull & Jennifer Lopez.

11. মাসকট-ফুলেকো (Fuleko); Football (ফুটবল) এর Ful এবং Ecologia (Ecology) থেকে Eco; তাছাড়া এটা ব্রাজিলের বিপন্ন প্রায় একটা প্রাণীর নাম।

12. মাচবল-এডিডাস ব্রাজুকা। ( তৈরি করবে পাকিস্থান এডিডাস)

13. ব্রাজিলের ২২ জনের স্কোয়াটে কেউ আগে কোন বিশ্বকাপ খেলেননি।

14. বিশ্বকাপ চাম্পিয়ান দলকে দেওয়া হবে ৩৫ মিলিয়ন ডলারের প্রাইজমানী এবং রানার্স-আপ ২৫ মিলিয়ন ডলার।

15. রোনালদিনহো, রবিনহো, কাকা, তেভেজের মতো বিশ্বসেরা ফুটবলারের কেউ থাকছে না এবারের বিশ্বকাপে।

16. প্রথম ওয়ার্ল্ড কাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে ৭ টি দেশ নিয়ে।

17. ১৯৭০ সাল থেকে Adidas ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপের বল সাপ্লায়ার।

18. ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় বিশ্বকাপ আসর বসে প্রথম বারের মতো।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ২০১০

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে ফিফা বিশ্বকাপের ঊনিশতম আসর। ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে বিশ্বের প্রধান ফুটবল প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১১ জুন থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত। বিশ্বকাপের এই আসরটির আয়োজক দেশ হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৭ সালের আগস্ট মাস থেকে এই বিশ্বকাপের জন্য যোগ্য ৩২টি দল নির্বাচনের লক্ষ্যে ফিফার ছয়টি মহাদেশীয় কনফেডারশনগুলোতে বাছাইপর্ব শুরু হয়। এই বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য দেশের পুরুষ ফুটবল দলের মধ্যে ২০৪টি দল অংশ নেয়।

জার্মানিতে ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপাধারী ইতালি এই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই শুরু করবে। এই বিশ্বকাপের সর্বশেষ ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের  ডিসেম্বর, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে।

এইবারই প্রথম বারের মতো আফ্রিকা মহাদেশের কোনো দেশে ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক দেশ নির্বাচনী অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আফ্রিকা আয়োজক হতে ইচ্ছুক, আফ্রিকার দেশ মরোক্কো ও মিশরকে পরাজিত করে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফিফার কনফেডারেশন ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশন। এখন পর্যন্ত এই কনফেডারেশনের আওতায় কোনো বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়নি।

বিশ্বকাপের এই আসরের শিরোপাধারী দল হচ্ছে স্পেন। ফাইনালে ইউরো চ্যাম্পিয়ন ও ফিফা র‌্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা স্পেন তৃতীয় বারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে আসা নেদারল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ের খেলার শেষ দিকে স্পেন আন্দ্রেজ ইনিয়েস্তার জয়সূচক গোলে নেদারল্যান্ডসকে পরাজিত করে। সেই সাথে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় স্পেন। স্বাগতিক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা, ও গতবারের শিরোপাজয়ী দল ইতালি ও রানার্স-আপ ফ্রান্স গ্রুপ পর্বের গণ্ডি পেরোতে ব্যর্থ হয়।

এছাড়াও ফুটবলের মহারথী দল ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ও জার্মানিও নকআউট পর্বেই বাদ পড়ে। এই বিশ্বকাপের একমাত্র অপরাজিত দলটি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড যদিও তারা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছি, কিন্তু গ্রুপ পর্বের কোনো খেলাতেই তারা পরাজিত হয়নি।

২০১০ সালের বিশ্বকাপেই প্রথমবারের মতো কোনো দেশ ইউরোপের বাইরে বিশ্বকাপ জয় করার গৌরব অর্জন করে। এছাড়াও এবারই প্রথমবারের মতো দুটো ইউরোপীয় দল ফাইনালে মুখোমুখি হয়, যারা এর আগে কখনো বিশ্বকাপে পরস্পরের মুখোমুখি হয়নি। বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য ফেডারেশনের মধ্যে ২০৪টি ফেডারেশন অংশ নেয়। এর মাধ্যমে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ, একই সাথে ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাথে যৌথভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দেশের অংশগ্রহণকারী ক্রীড়া প্রতিযোগিতার স্বীকৃতি পায়।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ২০০৬

জার্মানীতে অনুষ্ঠিত এই বিশ্বকাপে সবাই ধরেই নিয়েছিল শক্তিশালী জার্মানীরা তুলে নিবে বিশ্বকাপ। কিন্তু তারা সেমিফাইনালেই বিদায় নেয়। ফ্রান্স ও ইতালীর ফাইনালটি ছিল নাটকীয়তায় ভরপুর। বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় ও ২০০৬ সালের বিশ্বকাপের গোল্ডেন বল উপাধি প্রাপ্ত ফ্রান্সের জিনেদিন জিদান খেলার বাইরে হেড বাট দেয়ার জন্য রেডকার্ড পেয়ে বেরিয়ে যান।

১০ জন নিয়ে খেলে ফ্রান্স পেনাল্টি স্যুটে ইতালীর কাছে হারে ৫-৩ গোলে (১-১) বার্লিনের এই ফাইনালে। ইটালীর এটা চতুর্থবারের মত বিশ্বকাপ জেতা। জার্মানীর মিরোস্লাভ ক্লোস ৫টি গোল দিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতার সম্মান পান।

বিশ্ব কাপ ফুটবল ২০০২

এশিয়ার বুকে প্রথম বিশ্বকাপ। আয়োজক দেশ যৌথভাবে দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান। শতাব্দীর প্রথম সহস্রাব্দেরও প্রথম এই আয়োজনটি ছিল অত্যন্ত আড়ম্বরপূর্ণ। ২০০২ সালের বিশ্বকাপে বাছাই পর্বে সর্বোচ্চ যোগ দেয় ১৯৮টি দেশ। মূলপর্বে ৩২টিই। প্রতি গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স নিয়ে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে শেষ অবধি নক আউট পদ্ধতিতে সমাপ্তি।

দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে প্রথম খেলা ও ফাইনাল ম্যাচ ৩০ জুন জাপানের ইয়াকোহামায় অনুষ্ঠিত হয়। ১ম সেমিফাইনালে জার্মানী স্বাগতিক দক্ষিণ কোরিয়াতে অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেয়। মাইকেল বালাক বিজয় সূচক গোলটি করেন (১-০)। জার্মানীর অভিজ্ঞতায় কাছে কোরিয়ার হার হয়। জাপানের সাইতামায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ব্রাজিলও ১-০ গোলে তুরস্ককে হারিয়ে উঠে পরপর তিনবার তারা ফাইনালে উঠে।

জাপানের ইয়োকোহামায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে ব্রাজিল ২-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বজয়ী হয় পঞ্চমবারের মতো। দুটি গোলই করেন রোনান্ডো। টুর্নামেন্টে ৮টি গোল করে সর্বোচ্চ গোল দেবার সম্মান পান।

Design a site like this with WordPress.com
Get started